সিরাপ আশভাসিন
হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, ফুসফুসের দূর্বলতা ও কফ নিঃসারকে অত্যন্ত কার্যকরী ও নিরাপদ।

বর্ণনা : আশভাসিন সকল ধরণের কাশি এবং সর্দির জন্য মূল্যবান ঔষধি উপাদানসমূহের এক অনন্য সমন্বয়। আশভাসিন এর প্রধান উপাদান সমূহ হলো — বর্গে আড়ূসা এবং আছলূস্ সূস। বর্গে আড়ূসাতে রয়েছে ভ্যাসিসিন নামক রাসায়নিক উপাদান উপাদান যা কফ নিঃসারক, শ্বাসনালীর সম্প্রসারক, শ্লেষ্মা পরিষ্কারক, কাশি নিবারক এবং অ্যালার্জি প্রতিরোধেও ভূমিকা রয়েছে। আছলূস্ সূস—এ রয়েছে গ্লাইসিরিজিক এসিড, যা হিস্টামিনের নিঃসরণকে বাধা দেয় এবং অ্যালার্জি বিরোধি এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। আশভাসিন কার্যকর এবং নিরাপদ, ভাল সহনশীল এবং প্রাপ্ত বয়স্ক ও শিশুদের জন্য প্রশান্তিদায়ক।
উপাদানসমূহ :
প্রতি ৫ মি:লি: সিরাপ-এ আছে (জলীয় নির্যাস আকারে) :
বর্গে আড়ুসা—৭৫.০০ মিগ্রা,
ওন্নাব—৭৫.০০ মিগ্রা,
গাওজবান—৭৫.০০ মিগ্রা,
তোখমে কাতান—৭৫.০০ মিগ্রা,
বাদিয়ান—৭৫.০০ মিগ্রা,
নানখাহ্—৭৫.০০ মিগ্রা,
কোকনার (ফুল)—৭৫.০০ মিগ্রা,
গুলে গাওজবান—৭৫.০০ মিগ্রা,
সাপেস্তান—৭৫.০০ মিগ্রা,
তোখমে খেতমী (ফুল)—৭৫.০০ মিগ্রা,
আছলূস্—সূস—৭৫.০০ মিগ্রা,
পারসিয়াওশা (বীজ)—৭৫.০০ মিগ্রা,
আঞ্জীর—৭৫.০০ মিগ্রা,
গুলে যুফা—৭৫.০০ মিগ্রা,
অন্যান্য উপাদান—প্রয়োজনমতো।
সূত্র : শরবত ছদর
বাংলাদেশ ইউনানী জাতীয় ফর্মূলারী।
কার্যকারিতা :
⇒ ঠান্ডা, সর্দি ও কাশি
⇒ ফুসফুসের দুর্বলতা
⇒ ফুসফুসের প্রদাহ
⇒ হাঁপানি
⇒ টনসিলের প্রদাহ
⇒ গলাব্যথা
⇒ ধুমপানজনিত কাশি
⇒ স্বরভঙ্গ
⇒ শুকনো কাশি
⇒ হুপিংকাশি
⇒ যক্ষাজনিত কাশি
⇒ এলার্জিজনিত কাশি
সেবনবিধি :
প্রাপ্ত বয়স্ক : ২-৪ চা চামচ ২-৩ বার আহারের পর সেব্য।
অপ্রাপ্ত বয়স্ক : ১-২ চা চামচ ২-৩ বার আহারের পর অথবা রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
প্রতিনির্দেশ :
কোন প্রতিনির্দেশ নাই।
সর্তকতা :
শিশুদের নাগালের বাহিরে রাখুন।
পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া :
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় নাই।
সংরক্ষণ :
আলো থেকে দূরে, ঠান্ডা ও শুষ্ক স্থানে রাখুন।
Reviews
There are no reviews yet.