সিরাপ এপোটামিন
পুষ্টিবর্ধক, সাধারণ বলকারক, পাকস্থলীর শক্তিবর্ধক ও রক্ত উৎপাদক।

বর্ণনা : এপোটামিন-এ শক্তিবর্ধক বিভিন্ন গাছ, ফল, ফুল ও মূলের নির্যাসে অত্যাবশ্যকীয় ভিটামিন ও মিনারেল সুষম অনুপাতে আছে। এসব ভিটামিন সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক গাছ, ফল, ফুল ও মূল শত শত বছর ধরে দেহে শক্তির যোগান, উদ্দীপনা, স্নায়ু ও পেশীর বলবর্ধক হিসেবে মানুষ ব্যবহার করে আসছে। ঔষধি গাছ-গাছড়ার গুণাগুন সম্পর্কে মানবজাতির বহু শতাব্দীর লদ্ধ জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা এবং অত্যাধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে এপোটামিন-এর প্রস্তুত প্রণালী উদ্ভাবন করা হয়েছে। এপোটামিন এক অদ্বিতীয় ফর্মুলেশন যাতে রয়েছে পৃথিবীর সকল টনিকের সম্মিলিত গুণাবলী। এপোটামিন পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে, শারীরিক, মানসিক ও জীবনীশক্তি বৃদ্ধি করে, বুদ্ধি ও মেধা শক্তির বিকাশ ঘটায়, মানসিক উৎকর্ষতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি করে। গর্ভকালীন দূর্বলতা ও রক্ত স্বল্পতা পূরণ করে, মাতৃদুগ্ধ নিঃসরণ বৃদ্ধি করে এবং লিভারকে সুরক্ষা করে। এপোটামিন সকল বয়সের মানুষের জন্য নিরাপদ এবং কার্যকরী শক্তিবর্ধক।
উপাদানসমূহ :
প্রতি ৫ মিঃ লিঃ সিরাপ-এ আছে :
(জলীয় নির্যাস আকারে)
আমরূদ পোখ্তা (পাকা পেয়ারা) — ০১ গ্রাম
মভেয মুনাক্কা (বীচিহীন মনক্কা) — ২৫০ মি.গ্রা.
কুসুম-ফুল — ১০ মি.গ্রা.
হীল খুর্দ (ছোট এলাচ) — ০৫ মি.গ্রা.
মজেঠ (মনজিষ্ঠা) — ০৫ মি.গ্রা.
সায্জ হিন্দী (তেজপাতা) — ০৫ মি.গ্রা.
দারচিনি — ০৫ মি.গ্রা.
করণফুল (লবঙ্গ) — ০৫ মি.গ্রা.
এবং অন্যান্য উপাদান পরিমাণমত
সূত্র : (শরবত মভেয)
বাংলাদেশ জাতীয় ইউনানী ফর্মুলারী।
কার্যকারিতা :
⇒ পুষ্টিহীনতা দূর করে
⇒ রক্তস্বল্পতা পূরণ করে
⇒ সাধারণ দুর্বলতা দূর করে
⇒ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
⇒ পাকস্থলীর দুর্বলতা দূর করে
⇒ ভিটামিন-এ ও সি এর অভাব পূরণ করে
সেবনবিধি :
প্রাপ্ত বয়স্ক : ২-৪ চা চামচ ২-৩ বার আহারের পর সেব্য।
অপ্রাপ্ত বয়স্ক : ১-২ চা চামচ ২-৩ বার আহারের পর অথবা রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
প্রতিনির্দেশ :
কোন প্রতিনির্দেশ নাই।
সর্তকতা :
শিশুদের নাগালের বাহিরে রাখুন।
পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া :
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় নাই।
সংরক্ষণ :
আলো থেকে দূরে, ঠান্ডা ও শুষ্ক স্থানে রাখুন।
Reviews
There are no reviews yet.